রূপচর্চায় কাঁচা হলুদের ব্যবহার।

ত্বকের যত্নে বিভিন্ন প্যাক বানাতে কাঁচা হলুদ ব্যবহার করা হয়. কাঁচা হলুদ ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে তো সাহায্য করেই পাশাপাশি, ত্বকের ভিতরে  উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেও অনেক ভূমিকা রাখে, আপনি কি কাঁচা হলুদের ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চান।

রূপচর্চায়-কাঁচা-হলুদের-ব্যবহার।

 যদি আপনি কাঁচা হলুদের ব্যবহার কিভাবে করতে হয় না জেনে থাকেন তাহলে । এ পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে রূপচর্চায় কাঁচা হলুদ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। এখন আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব কাঁচা হলুদ দিয়ে কি কি প্যাক বানানো যায়।

পোস্ট সূচিপত্র: রূপচর্চায় কাঁচা হলুদের ব্যবহার


রূপচর্চায় কাঁচা হলুদের ব্যবহার

কাঁচা হলুদের ব্যবহার ভারতীয় উপমহাদেশে প্রাচীনকাল থেকেই রূপচর্চায় এটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মায়ের হাতের তৈরি হলুদের পেস্ট স্পর্শ যেন চিরকাল ত্বকের যত্নে প্রতিজ্ঞ হয়ে রয়েছে।, এটি শুধু সৌন্দর্য বাড়ায় না তাকে গভীর যত্নেও নেয্‌ প্রাচীন আয়ুর্বেদিক থেকে শুরু করে আধুনিক রূপচর্চাও কাঁচা হলুদের ব্যবহার অপরিহার্য। পাশাপাশি মানসিক প্রশান্তি।

কাঁচা হলুদ ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানো থেকে শুরু করে ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষা পর্যন্ত সাহায্য করে। কাঁচা হলুদে উপস্থিত এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং এন্টি ইনফ্লেমমেটের উপাদান ত্বকের গভীরে পরিচর্যা নিশ্চিত করে। রূপচর্চায় কাঁচা হলুদ যে গুনাগুন তা বিস্তারিত জানতে নিজের  পড়ুন।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে কাঁচা হলুদের ব্যবহার

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কাঁচা হলুদ প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহারিত হয়ে আসছে। এতে থাকা কারফিউম ইন একটি প্রাকৃতিক এন্টি অক্সিডেন্ট যাত্রা মৃতকোষ দূর করে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে। এক চামচ বেসন এক চামচ হলুদ গুঁড়া এক চামচ লেবুর রস আধা চা চামচ কাঁচা দুধ মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে নিন এবং তা প্রতিদিন ঘাড়ে ও মুখে ভালো করে লাগিয়ে নিবেন।

রূপচর্চায়-কাঁচা-হলুদের-ব্যবহার।

 শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন এ প্যাকটি প্রতিদিন ব্যবহার করতে পারলে আপনার ত্বক উজ্জ্বল  হয়ে উঠবে। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের রুক্ষতা দূর করে কিন্তু মস্তানত এনে দেয়। তাই তোকে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে কাঁচা হলুদ একটি অপরিহার্য উপাদান।

 ত্বককে টানটান রাখতে কাঁচা হলুদের ব্যবহার

 ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে কাঁচা হলুদ অত্যন্ত কার্যকর বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ত্বক ঝুলে পড়ে বা রিসেলের মত সমস্যা দেখা দেয়, যা প্রতিরোধ কাঁচা হলুদ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এতে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান উৎপাদিত বাড়ায় এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখে। আপনি চাইলে নিজ বাড়িতে টানটান রাগ তে কাঁচা হলুদের প্যাক  বানাতে পারেন ,তার জন্য আপনাকে যা যা করতে হবে তা নিম্নে বর্ণনা করা  হলো।

একটি পাত্রে তিন টেবিল চামচ ময়দার সাথে ২ টেবিল চামচ টক দই, এক চামচ লেবুর রস ও হলুদের গুঁড়া এক চামচ মধু মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে নিতে হবে ।এবারে প্যাকটি শরীরের যে যে স্থানগুলো ট্যানড লাগছে বা খোঁজকে গেছে সেই স্থানগুলোতে লাগিয়ে নিতে হবে প্রায় ২০-২৫ মিনিটের জন্য একটি লাগিয়ে রাখতে হবে তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে এই ব্যক্তি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতার পাশাপাশি ত্বককে টানটান দেখতে সাহায্য করবে ।

নিম পাতা ও কাঁচা হলুদ মুখে দিলে কি হয়

 নিমপাতা এবং কাঁচা হলুদ ভাজিন কাল থেকে ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত হয় এদের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক কে এন্টি সেফটিক এবং এন্টি ইনফ্লেমেটরি গুণ যা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে কার্যকর। নিম পাতা ও কাঁচা হলুদ মুখে দিলে কি হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন তাহলে জানতে পারবেন।

ব্রণ প্রতিরোধঃ নিমের অ্যান্টিবায়োটোরিয়াল গুণ ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে সেজন্য নিম পাতা ও কাঁচা হলুদ মুখে দিলে ব্রণ ভালো হয়ে যায়।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিঃ কাঁচা হলুদে থাকা কার কমিন ত্বকের কালো দাগ ও দূর করতে সাহায্য করে।

প্রাকৃতিক মাইশরাইজারঃনিমপাতা ত্বকের সূক্ষ্মতা কমিয়ে ত্বককে মসৃণ রাখতে সাহায্য করে।

বয়সের ছাপ প্রতি রোদঃ কাঁচা হলুদ এন্টিঅক্সিডেন্ট এ গুণের ত্বকের বার্ধক্য জনিত সমস্যা কমাতে সাহায্য করে তাই নিয়মিত যদি আপনি কাঁচা হলুদ নিম পাতা ব্যবহার করেন তাহলে আপনার মুখে বয়সের ছাপ পড়াকে প্রতিরোধ করবে।

চুলকানি দূর করেঃ নিম ত্বকের চুলকানি ও জ্বালা ভাব কমাতে সাহায্য করে তাই যাদের শরীরে অতিরিক্ত চুলকানি হয় তারা নিয়মিত নিম পাতা হালকা গরম পানিতে সিদ্ধ করে তার মধ্যে ডিটল দিয়ে কিছুক্ষণ পানিতে রাখতে হবে। তারপর সে পানি দিয়ে পরপর দুই থেকে তিন দিন গোসল করুন দেখবেন আপনার চুলকানি ধীরে ধীরে ভালো হয়ে যেতে শুরু করবে।

হলুদ আর মধু দিলে কি হলুদ আর মধু মুখে দিলে কি হয়

হলুদ আর মধু মুখে দিলে কি হয় এ বিষয়টি অনেকেই জানে না। অনেকে জানার জন্য গুগলে সার্চ দিয়ে থাকে। আপনি যদি এই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আপনি যদি এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন বিস্তারিত জানা যাক হলুদ আর মধু মুখে দিলে কি হয়।

হলুদ এবং মধু একত্রে মুখে ব্যবহার করলে ত্বকের জন্য এটি একটি প্রাকৃতিক উপকারী সমাধান সমাধান করতে সাহায্য করে এবং ত্বককে করে আরো উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যকর।

শুধু কাঁচা হলুদ মুখে দেওয়ার নিয়ম

আমরা অনেকেই কাঁচা হলুদ মুখে ব্যবহার করে থাকি কিন্তু এর সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। আপনি যদি কাঁচা হলুদ মুখে ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই এর নিয়ম অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে তা না হলে আপনার উপকারের বদৌলতে ক্ষতি হয়ে যাবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কাঁচা হলুদ মুখে দেওয়া নিয়মগু।

কাঁচা হলুদ বেছে নেওয়াঃ
তাজা কাঁচা হলুদ ব্যবহার করুন কারণেতে প্রকৃতির পুষ্টিগত বেশি থাকে।
হলুদ ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিন যাতে কোন ময়লা বা দূষিত উপাদান না থাকে

পেস্ট তৈরি করাঃ
একটি কাঁচা হল ছোট ছোট টুকরা করে কেটে ব্লেন্ডারে পিষে নিন।
সামান্য পানি দুধ বা গোলাপ জল যোগ করে একটি মসৃণ পেস্ট তৈরি করুন
যদি হয় তবে পেস্ট মধু বা দুধ মিশিয়ে ব্যবহার করুন

মুখ পরিষ্কার করাঃ পেস্ট লাগানোর আগে মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন।
মহিলাদের মেকআপ বা মুখে ময়লা সরানোর জন্য ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন।

সময় ধরে রাখাঃ কাঁচা হলুদের তৈরি কৃতজ্ঞের পেস্ট মুখে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে দিন।
এটি ত্বককে শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
করে ধীরে ধীরে পরিষ্কার করুন।
পরবর্তী যত্নঃ
মুখ ধোয়ার পর ত্বক শুকিয়ে গেলে একটি হালকা মাশরাইজার লাগান।
যদি কোন কারণে বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে মুখ ঢেকে যান অথবা স্থান প্রটেক্ট কোন মুখে মাখা ক্রিম ব্যবহার করে বের হন।

কাঁচা হলুদ মুখে দেওয়ার উপকারিতা

আপনারা অনেকেই কাঁচা হলুদ মুখে ব্যবহার করে থাকেন কিন্তু অনেকেই জানেন না কাঁচা হলুদ মুখে দেয়ার উপকার সম্বন্ধে। আজ এই পোস্টটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন কাঁচা হলুদ মুখে দেওয়ার উপকার সম্পর্কে। তাহলে চলুন বিস্তারিত আলোচনা করা যাক কাঁচা হলুদ মুখে দেওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।

রূপচর্চায়-কাঁচা-হলুদের-ব্যবহার।


ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করেঃ কাঁচা হল ত্বকের জন্য মলিনতা ও কালচে ভাব দূর করে ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।এটি ত্বকের মেলানিন উপাদান নিয়ন্ত্রণ করে যার রঙ্গে অসমতা দূর করে।
নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের প্রাকৃতিক গুলো আসে।

ব্রণ প্রতিরোধের চিকিৎসা করেঃহলুদের অ্যান্টিবায়োটিয়া গুণ বরুণের জীবনকে ধ্বংস করে। ত্বকের পরিষ্কার রাখা এবং অতিরিক্ত তেল নিয়ন্ত্রণ করে হলে ব্রেইন দাগ হওয়ার কমাতে সাহায্য করে দাগ সব বা কালো চোখ হালকা করা
ত্বকের সংক্রমণ প্রতিরোধ করেঃ হলুদের এন্টিসেপটিক গুন ত্বক যেকোনো ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর।এটি তাকে ভাঙাশ বা ব্যাকটেরিয়া আক্রান্ত রোধ করে।
তোলাক্ত ত্বক নিয়ন্ত্রণ করেঃকাচা হলুদ অতিরিক্ত তোলাক্ত ত্বক নিয়ন্ত্রণ করে। হলুদের রয়েছে কার কিউমিন যা হলুদের জন্য প্রধান বায়ুর একটিভ উপাদান এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যার প্রবাহ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যায় হোক যদিও হলুদ এবং কারকিউমিন সাধারণত সেবন করা নিরাপদ তবু খুব বেশি সেবন করা বিপদজনক হতে পারে যেমন অতিরিক্ত শোভনের মাধ্যমে কিডনির জন্য খারাপ হতে পারে।

প্রতিদিন মুখে হলুদ ও অ্যালোভেরা ব্যবহার করা যাবে কি

আপনারা অনেকেই মনে মনে প্রশ্ন করেন যে প্রতিদিন মুখে হলুদ অ্যালোভেরা ব্যবহার করা যাবে কিনা উত্তরে আমি বলব হ্যাঁ প্রতিদিন মুখে হলুদ অ্যালোভেরা ব্যবহার করা যেতে পারে তবে একটি ত্বকের ধরন এবং প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে বিস্তারিত নিজে বলা হলো।

হলুদের ব্যবহার টির বৈশিষ্ট্য রয়েছে জাতকের ব্রণ দাগ এবং ইনফ্লেমশান কমাতে সাহায্য করে তবে অতিরিক্ত হলুদ ত্বককে দক্ষতা বা লালচে ভাব আনতে পারে। তাই এক চাম চ হলুদের সঙ্গে দুই বা মধু মিশিয়ে ব্যবহার করুন সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

অ্যালোভেরা জেল এর ব্যবহারঃ এলোভেরা ত্বক হাইড্রেন করে এবং প্রাকৃতিকভাবে মাশরাইজার হিসেবে কাজ করে। এটি ত্বকের জ্বালা কমায় এবং উজ্জ্বলতা বাড়ায় ব্যবহারের নিয়ম তা যা এলোভেরা পাতা জেল করে সরাসরি মুখে লাগাতে পারেন প্রতিদিন সকালে বা রাত্রে ব্যবহার করা যায়।

দুধের সাথে হলুদ খাওয়ার উপকারিতা

দুধে কারফিউম ইন এন্টিবায়োটিক স এবং অ্যান্টিভাইরাল গুন সম্পূর্ণ এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সর্দি-কাশি ফ্লো এবং অন্যান্য সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়তা করে হলুদে ইনফ্লেমেন্টরি গুন আছে যার শরীরের যেকোনো প্রবাহ ফলাফল সাহায্য করে।হলুদ দুধ ব্যথা কমায় এবং দূরত্ব আরোগ্য লাভের সাহায্য করে হলুদ দুধ পান করলে শরীর আরাম পায় এবং মানসিক চাপ কমে। এটি মেলাটোনই হরমোন নিঃশ্বাস বাড়িয়ে ভালো ঘুম আনতে সাহায্য করে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতেও হলুদ সাহায্য করে থাকে নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

হলুদ রক্তের শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এটি ইনসুলিজ সেনসিটি ভিটি বাড়িয়ে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়। হলুদের এন্টি ইনফ্লামেটরি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট এর গুন হক যন্ত্র সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এটি রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং কোলেস্টেরলস নিয়ন্ত্রণ রাখে।

উপসংহার/রূপচর্চায় কাঁচা হলুদের ব্যবহার

উপরোক্ত আলোচনা থেকে আশা করি বুঝতে পেরেছেন রূপচর্চায় কাঁচা হলুদ কিভাবে ব্যবহার করতে হয় ।কাঁচাহ্লুদ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে কিভাবে ত্বককে টানটান রাখতে কাঁচা হলুদের ভূমিকা নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ মুখে দিলে কি হয়, কাঁচা হলুদ দেওয়ার নিয়ম ইত্যাদি সম্পকেে। এমন আরো তথ্যবহুল পোস্ট প্রতিদিন ফ্রিতে পড়তে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

www.alltipsatoz.comনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url